বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১২:৪৬ পূর্বাহ্ন

ব্যবসায়ী বাচ্চুর বিরুদ্ধে নকল কাগজ তৈরির অভিযোগ

মোঃ আনোয়ার হোসেন (স্টাফ রিপোর্টার)
  • প্রকাশিত : সোমবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২২

বাসাবো পাটয়ারী গলি, বহুদিন যাবত সরকারি ব্যাট ও আইনের চোখে ফাঁকি দিয়ে, মোঃ বাচ্চু মিয়া, পিতা-চেরাগআলী, A4  সাইজ সাদা হোয়াইট পেইন্ট  কাগজ  নারায়ণগঞ্জে তৈরি  করে, সে কাগজ বর্তমান ঠিকানায় ১০৭/১ / ডি 8 বাসাবো সবুজবাগ এলাকায় এনে, বিদেশি প্যাকেটিং ও নকল করে, বিদেশি পণ্য বলে  বিক্রি করে প্রতারক চক্র বাচ্চু মিয়া , হাতিয়ে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা, টাকার লোভ দেখিয়ে বাচ্চু মিয়া ভিবিন্ন এলাকায় চারটি বিয়ে করে, নিরজাতন করে তাদেরকে হুমকি দিয়ে ছেড়ে দেয়, নির উপায় হয়ে বাচ্চু মিয়ার  স্ত্রীরা থানায় নারী নিরজাতন মামলা দেয়, এবং ছেড়ে দেওয়া এক স্ত্রী কে অন্যের কাছ থেকে ১০ লক্ষ টাকা লোন নেয়,সেই লোড পরিশোধ না করিলে আসামি বৃষ্টির নামে থানায় মামলা হয়,বৃষ্টির নামে ওয়ারেন্ট বের হইলে আসামি বৃষ্টি কে মান্ডা ঠিকানা পাওয়া যায়নি ,আসামী ভুয়া ঠিকানা দিয়ে পালিয়ে থাকেন ১০৭/১/ডি 4 বাসাবো পাটোয়ারি গুলি,কখন মা-বাবার বাড়িতে পুলিশ যায় বৃষ্টিকে খুঁজতে ,সব খবর তার ছোট ভাই শুভর থেকে নিয়ে গা ঢাকা দিয়ে আছে বাসাবো পাটোয়ারী গলি ঠিকানায় , এ সকল বিষয় সাংবাদিক কথা বলতে চাইলে ,মোঃ বাচ্চু মিয়া তার মোবাইল ফোন নাম্বার 01928.099826দিয়ে  সাংবাদিককে সন্ধ্যা ৬:২৪ মিনিটে মোবাইল ফোনে  হুমকি দেয়, খারাপ ভাষায় বকাবাজি করে সাংবাদিককে, আরো হুমকি দিয়ে বলে তোর বাসা কোথায়,তোর বাসা ঠিকানা দে,তোকে র‍্যাব ডিবি দিয়ে  তুলে নিয়ে আসবো,দেখি তোর কোন বাবা তোকে বাঁচায় ,এ সকল বিষয় সাংবাদিক তার দৈনিক চৌকোস পত্রিকার চেয়ারম্যান মোঃ বিল্লাল হোসেনকে জানিয়ে প্রতারক বাচ্চুর নামে মুগদা থানার ওসি ও তদন্ত অফিসার কামরুল সাহেবকেও জানিয়ে একটি হুমকির জিডি করা হয় বাচ্চুর নামে, মুগদা থানায় বাচ্চু মিয়া জিডি কথা শুনে,দুই দিন পর পরিকল্পিত ভাবে বাচ্চুর ছেড়ে দেওয়া স্ত্রী ও শ্যালক শুভ তার  সঙ্গোপঙ্গ দিয়ে সাংবাদিক আরিয়ান হোসেন আবিদ কে বাসার টাওয়ার মার্কেটের  সামনে থেকে নিয়ে যায় মান্ডা খালপাড়,সেখানে নিয়ে বৃষ্টি, শুভ ও তার সঙ্গ পঙ্গ বন্ধুরা ,সাংবাদিক আরিয়ান হোসেন আবিদ কে অনেক মারধর করে তার কাছ থেকে একটি মোবাইল  oppo f9 pro, নগদ ২০ হাজার টাকা ছিনিয়ে নিয়ে যায়,সকল কিছু ছিনিয়ে নেওয়ার পরেও সাংবাদিক আরিয়ান হোসেন আবিদ ও তার ভাই সাকিবকে যখন মান্ডা খালপার থেকে মেরে তুলে নিয়ে বাসাবো কদমতলা উদ্দেশ্যে রওনা দিলে,আবিদের বাবা ফোন পেয়ে এসে ,মুগদা মদিনা বাগ পাগল চাঁদ হোটেলের সামনে থেকে ছেলে সহ তিনজন কে আটক করে ,  একজন রাকিব পালিয়ে যায় এক নাম্বার আসামী শুভ ,ওতার সঈী শাকিলকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়, সকল বিষয় জানিয়ে মুগদা থানায় শুভ, সহ চার জনের নামে মুগদা অপহরণ মামলা ১৪৩ /৩৪১ /৩২৩ /৩৮৪ /৫০৬ /৩৪ ধারা মামলা করা হলে, দিতীয় আসামী বৃষ্টি  থানার পুলিশের সামনে তিন চার বার আশা যাওয়া করে,পুলিশেকে জানানো হয় বৃষ্টি  দিত্বীয় আসামী বলার পরেও থানার অফিসার রুম থেকে আসামী বৃষ্টি পালিয়ে যায়,শুভ পরের দিন জামিনে বের হয়ে আসেন,তিন আসামী পালিয়ে বেড়াচ্ছে,১৫ দিন হলো বাকী আসামীদের কোন খোজ দিচ্ছে না  পুলিশ, পুলিশের কাছে শিকার গেছে এক নাম্বার আসামি শুভ  মোবাইলও টাকা ওর বোন দুই নাম্বার আসামি বৃষ্টির কাছে আছে , নকল কাগজের ব্যবসা টাকার জোরে বাচ্চু মিয়া পরের দিন জাবিন পেয়ে যায় তিন জনের, ফিরে পাচ্ছি না মোবাইল আর নগদ বিশ হাজার টাকা ,পুলিশের গাফেলতিতে আসামিরা জামিন নিয়ে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে ।

এই বিভাগের আরও খবর